Translate This Site

HAIR OIL (BEST SOLUTION FOR HAIR FALL)

একমাথা ঝলমলে উজ্জ্বল চুল পাওয়ার অন্যতম পথ হল ভালো তেল দিয়ে চুল আর মাথায় ম্যাসেজ করা। চুলে আর স্ক্যাল্পে নিয়মিত তেল দিয়ে ম্যাসেজ করার বেশ কিছু প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ উপকারিতা রয়েছে। উন্নত রক্ত সংবহন, ডিপ কন্ডিশনিং, শরীর-মনের শিথিলতা, চাপমুক্তির মতো আরও বহু উপকারিতা এর অন্তর্গত। চুলে ম্যাসেজ করার জন্য বেছে নিন আপনার পছন্দ মতো তেল।

 


HAIR OIL (BEST SOLUTION FOR HAIR FALL)

WEIGHT: 200ML

MRP:  260 TK

ত্বক শুষ্ক হলে চুলও শুষ্ক হয়। ত্বক তৈলাক্ত হলে চুলে তার প্রভাব পড়ে। তবে শুষ্ক ত্বকের অধিকারীদের চুল তুলনামূলক চিকন হয়ে থাকে তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারীদের চেয়ে। চুল যেমনই হোক, সপ্তাহে অন্তত দুই থেকে তিনবার তেল লাগাতে হবে চুলে। না হলে খুশকি বেড়ে যাওয়া, চুল পড়ে যাওয়ার মতো বিপত্তি ঘটতে থাকবে। এমনটাই জানালেন আয়ুর্বেদিক রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা।

 


মাথায় শুধু তেল লাগালেই হবে না। মাসাজও করতে হবে। এতে করে রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে আঁচড়ালেও লাভ পাবেন।

 মোটা তোয়ালে গরম পানিতে চুবিয়ে নিংড়ে নিন। এরপর তেল লাগানো চুলে পেঁচিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। গরম ভাপ লোমকূপগুলো খুলে দিতে সাহায্য করে। এতে ভেতরের ময়লা বের হয়ে আসে এবং তেলের পুষ্টিগুণ ভেতরে যেতে পারে। 

এ ছাড়া শ্যাম্পু করার আগে চুলে তেল লাগালে ফল ভালো হয়। কারণ, তখন মাথার ত্বকের ভেতর থেকে ময়লা উঠে আসে।
রাহিমা সুলতানা বলেন, ‘শুষ্ক চুলের অধিকারীদের সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন তেল দেওয়া ভাল।


তৈলাক্ত চুলে খুশকি বেড়ে গেলে তেলের সঙ্গে লেবু মিশিয়ে লাগাতে পারেন। চার টেবিল চামচ তেল নিলে এক টেবিল চামচ লেবুর রস মেশাতে হবে। তেলটা একটু গরম করে নিতে পারেন। চুল পড়া কমাতে তেলের সঙ্গে আমলকীর রস মেশান। এগুলো করার পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।

UPTAN (NATURAL UPTAN FOR WOMEN)

রোদে পোড়া কালো দাগ কমাতে উপটান কার্যকর।নিয়ম মেনে ত্বকের যত্ন নেয়া খুবই জরুরি।
 
আজকের পৃথিবীতে যেখানে দূষণ আর ভেজালের হাত থেকে কারোই রেহাই নেই,তখন আমাদের ত্বকে উপটানের মত একটি প্রাকৃতিক সমাধানের প্রয়োজন। ত্বক পরিষ্কার এবং পরিচর্যা দুটোর কাজ একসাথে করে উপটান।
 

Modern Herbal  Uptan

                                                         WEIGHT: 100gm

                                                             MRP:  110 TK

 

 উপটান পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন রূপ সমগ্রী।

 ত্বকের বাড়তি তেল নিয়ন্ত্রণ করে,ত্বকের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ধরে রাখে।
 নিয়মিত উপটান ব্যবহারে ত্বকের সঠিক আদ্রতা বজায় থাকে

ত্বক ভালো করে ক্লিঞ্জার বা ফেসওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করে উপটান লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর হাল্কা ম্যাসাজ করে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালো করে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২-৩ দিন উপটান ব্যবহারে ভালো ফল মিলবে।


KOMOL GLISARIN(কোমল গ্লিসারিন)

ঠোঁট ফাটা থেকে শুরু করে, হাত-পা ফাটা আর শুষ্কতা তো আছেই। শীত বাড়তে থাকে, আর পাল্লা দিয়ে কমতে থেকে ত্বকের আর্দ্রতা। এই সময় ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে গ্লিসারিনের কোনো জুড়ি নেই। তবে চলুন আজকে জেনে নেই, আমাদের ত্বকের যত্নে গ্লিসারিন ব্যবহার ও এর উপকারিতা সম্পর্কে।

ঠোঁটে ব্যবহারের জন্য প্রাচীনকাল থেকেই গ্লিসারিন ব্যবহার হয়ে আসছে। ঠোঁট ফাটা দূর করতে রাতে ঘুমানোর আগে এবং ঘুম থেকে উঠে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া স্ক্রাবিং এর জন্য গ্লিসারিন খুবই কার্যকরী। চিনির দানার সাথে কয়েক ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে - মিনিট ম্যাসাজ করলে ঠোঁট ফাটা দূর হবে, সেই সাথে ঠোঁট হবে নরম।




WEIGHT: 100 ML

MRP:  160 TK

 

শীতকালে ত্বকের প্রয়োজন হয় বাড়তি যত্নের। আর গ্লিসারিন দিয়ে করতে পারেন ত্বকের এই এক্সট্রা কেয়ার। হাত-পায়ের যত্নে হালকা কুসুম গরম পানিতে হাফ চামচ গ্লিসারিন দিয়ে ১০-১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখলে হাত-পা নরম থাকবে, সেই সাথে চামড়া ওঠা কিংবা গোড়ালি ফাটার মত সমস্যার সমাধান দিবে গ্লিসারিন

 

শীতে যদি আপনার ক্লিনজারটি ব্যবহার করে স্কিন ড্রাই ফিল হয়, তবে আপনার রেগুলার ব্যবহারের ফেসওয়াশের সাথে দুই ফোঁটা গ্লিসারিন মিশিয়ে ম্যাসাজ করে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন ত্বক আর শুষ্ক হচ্ছে না

স্কিন ড্রাই হোক কিংবা অয়েলি সব ধরনের ত্বকের জন্যই গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারবেন। অনেকের ভাবতে পারেন, একনে প্রোন স্কিনে কি গ্লিসারিন ব্যবহার করা যাবে? হ্যাঁ, অবশ্যই যাবে।

 

গোসলের পর গ্লিসারিন ব্যবহার করা সব থেকে ভালো। এই সময় ত্বক পরিষ্কার থাকে এবং অনেক বেশি শুষ্কও থাকে। তাই সময় গ্লিসারিন ব্যবহার করা সবচেয়ে ভালো।

গ্লিসারিন ছোট থেকে বড় সব বয়সের মানুষই ব্যবহার করতে পারবেন। এতে কোনো রকম আর্টিফিশিয়াল পদার্থ ব্যবহার করা হয়না। তাই সব বয়সের মানুষের জন্য এটি একটি সেইফ অপশন